উত্তম কুমার পাল হিমেল : নবীগঞ্জ থানার করগাঁও ইউনিয়নের অন্তর্গত কমলাপুর গ্রামে লট নং এনএ ৯৯ এর আওতায় ৩.০৭৪ কি.মি. লাইন নির্মাণ করা হয়। তবে দীর্ঘদিন স্থানীয় বাধার কারণে লাইনটি চালু করা সম্ভব হয়নি। বিদ্যুৎ সংযোগ পেতে আর অফিসে দৌড়ঝাপ নয়, বরং পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জনবল হাজির গ্রাহকের বাড়িতে। ফেরি করে বিদ্যুৎ সংযোগ দিতে চলেছে আলোর ফেরিওয়ালা কর্মসূচি। আলোর ফেরিওয়ালা’ কার্যক্রমের আওতায় মিটার, সার্ভিস ড্রপ তার, অফিসিয়াল রশিদ বই, জামানত জমা গ্রহনের রশিদ বই, আবেদন ফর্ম, ০৫ জন লাইনক্রু, ০১ জন ওয়্যারিং পরিদর্শক জনাব মোঃ সাহেবুল ইসলাম এবং ০১ জন সহকারী জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার জনাব মোঃ আব্দুস ছালাম, সহকারী প্লান্ট হিসাব রক্ষক জনাব মোঃ মাজহারুল ইসলাম প্রয়োজনীয় টুলসসহ গ্রাহকের দরজায় গিয়ে আবেদন গ্রহন করেন। আবেদন মোতাবেক সকল তথ্য, কাগজপত্র , ওয়্যারিং যাচাই করে সঠিক থাকলে প্রয়োজনীয় নির্ধারিত ফি স্পটেই অফিসিয়াল রশিদের মাধ্যমে গ্রহন করে গ্রাহককে নতুন সংযোগ প্রদান করেছে। ৮ জুলাই বুধবার “আলোর ফেরিওয়ালা” টিমের মাধ্যমে ১৬৫নং কমলাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে স্টেকভূক্ত ১২০ জনের মধ্যে ৮৩ জন সংযোগ প্রত্যাশী গ্রাহক জামানত জমা দিয়েছেন। এর প্রেক্ষিতে ১০ কেভিএ ০৪ টি ও ১৫ কেভিএ ০৩ টি ট্রান্সফরমার স্থাপন পূর্বক বৈদ্যুতিক লাইনের পার্শ্ববর্তী গাছপালার ডাল কর্তণপূর্বক বৈদ্যুতিক লাইনটি চালু করা হয়। এ তথ্যটি প্রতিনিধি উত্তম কুমার পাল হিমেলকে নিশ্চিত করেছেন ডিজিএম আলীবর্দী খান সুজন। সময় নবীগঞ্জ জোনাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার জনাব মোঃ আলীবর্দী খান সুজন, এজিএম (ওএন্ডএম) জনাব মোহাঃ রুহুল আমিন উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া কমলাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জনাব প্রতিমা রানী দাশসহ বিদ্যুৎ সংযোগ প্রত্যাশী জনাব কৃপেশ দাশ, অক্ষয় দাশ, সুধীর দেব, নিরানন্দ দাশ ও অন্যান্য সংযোগ প্রত্যাশী গ্রাহকগন উপস্থিত ছিলেন।